চা বিক্রেতা থেকে কোটিপতি!৩০ টাকার লটারির টিকিট বদলে দিল কপাল
কখন যে কার ভাগ্য ফিরে যায় সেটা কেউ বলতে পারেন না। কারন ভাগ্য লেখা থাকে বিধাতার হাতে , সেই কারণেই হয়তো বলে ‘ভগবন যব দেতা হ্যায়, ছপ্পড় ফাড় কে দেতা হ্যায়!’ সেই ঘতিনারি বাস্তবায়িয়ন দেখা গেলো এবার বীরভূমে। ৩০ টাকার লটারির টিকিট কেটে কোটিপতি হলেন দুবরাজপুর পুরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা অরুণ গড়াই।
আরো পড়ুন-সন্দেশখালি যাওয়ার পথে গ্রেফতার নৌশাদ সিদ্দিকি!
সকাল থেকে দুপুরের মধ্যে ঘুরে গেল ভাগ্য, কোটিপতি হয়ে গেলেন এক চা বিক্রেতা। এত টাকার পুরস্কার জিতে স্বভাবতই খুশি তিনি। পুরস্কারের টাকা দিয়ে বাড়ি ও দোকান সংস্কারের করবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
আরো পড়ুন-সুন্দরবনের জঙ্গলে কাঁকড়া ধরতে গিয়ে পুনরায় বাঘের কবলে মৎসজীবী!
উল্লেখ্য, অরুণ গড়াই পেশায় চা বিক্রেতা, দুবরাজপুর আদালতের সামনে একটি ছোট্ট চায়ের দোকান রয়েছে তাঁর। রোজগার বলতে প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। লটারির টিকিট কাটা তাঁর বহুদিনের অভ্যাস। প্রতিদিন গড়ে ১২০ থেকে ১৫০ টাকার লটারির টিকিট কাটেন তিনি। তিনি জানিয়েছেন,’আমি ৩০ টাকার টিকিট ক্রয় করি। দুপুরে আমি খবর পাই যে আমার কাটা লটারির টিকিটে ১ কোটি টাকার পুরস্কার উঠেছে। আমি লটারিতে ১ কোটি টাকা পেয়ে খুবই খুশি। তাই আমার কাউন্সিলর ভাস্কর রুজকে নিয়ে থানায় এলাম।সংসারে আমার টানাটানি, টাকা পেয়েছি, দেখব যাতে সংসারের উন্নতি হয়। আশা করে টিকিট কাটতাম, যদি কোনওদিন ভাগ্য ফেরে আমার।”