কুন্তল ঘোষ গ্রেফতারি নিয়ে অভিষেককে খোঁচা দিলীপের

মঙ্গলবার সকালে নিউটাউন ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমনে আসেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি তথা সাংসদ দিলীপ ঘোষ|সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে কি বললেন আজ-

নেতাজি তুমি কার প্রতিযোগীতা

এটা ভালো তো। খারাপ কি? নেতাজি বন্দনায় প্রতিযোগিতা ভালো। আরও ৫০ বছর আগে হওয়া উচিৎ ছিল। তাহলে আজ আমাদের এদিক ওদিক ঘুরে বেড়ান যুব সমাজ আদর্শ পেত। নেতাজিকে সাধারণ মানুষের থেকে লুকিয়ে রাখা হয়েছিল। সেই চক্রান্ত ফাঁস হয়ে গেছে। যুব সমাজ আইকন খুঁজে বেড়াচ্ছে। সেই সুযোগ নরেন্দ্র মোদী করেছেন।

নেতাজি কন্যার বয়ান

নেতাজি কন্যাকে নিয়ে বিতর্ক আছে। তাই উনি যেটা বলছেন সেটাই অথেনটিক, তা মানা যায়না। আবেগ আছে। আঘাত না দিয়ে কাজ করতে হবে। মৃত্যু নিয়ে বিশেষজ্ঞরা যেমন গবেষণা করছেন করুন। তার আবেগ ও আদর্শ নিয়ে আমরা এগিয়ে চলি।

মেঘালয়ে অভিষেক

ত্রিপুরা, গোয়া, আসাম। আমরা অনেক নাটক দেখেছি। মেঘালয়ে একটা ফ্লপ শো হতে চলেছে।

দিদির দূতের প্রতি বিক্ষোভ ইতিবাচক, দাবি মমতার

আঙুর ফল টক। ওনারা ভেবেছিলেন চোখ দেখিয়ে আঙ্গুল দেখিয়ে যেরকম চলছে, সেরকমই চলবে। সেটা হচ্ছে না। উনি বলছেন ক্ষোভ বিক্ষোভ থাকা উচিৎ? তাহলে অম্বিকেশ মহাপাত্রকে জেলে ঢুকিয়েছিলেন কেন? উনি তো একটা কার্টুন শেয়ার করেছিলেন। বিজেপির হাজার হাজার ছেলে শুধু ফেসবুকে পোস্ট লাইক করায় জেলে ঢুকিয়েছিলেন কেন? পুলিশ বাড়িতে গেছিল কেন? এখন আটকাতে পারছেন না। তাই বড় বড় কথা বলছেন।

নওশাদ তাণ্ডব, কাল নাগরিক মিছিল

আইএসএফ আর সিপিএম সমঝোতা করেছিল। ফলে পাশে দাঁড়াবে এটাই স্বাভাবিক। বিরোধী দল প্রোগ্রাম করতে গেলেই তাকে আটকাবে কেন? আমরা তার ভুক্তভোগী। আমরা লড়াই করেছি। মানুষ সাহস পেয়েছেন। আইএসএফ একটা পলিটিক্যাল পার্টি। তাদের প্রোগ্রাম করতে দেবেন না। বোম মারবেন, এটা কেউ সমর্থন করবেন না। আমরা চাই, মানুষকে কষ্ট না দিয়ে আন্দোলন হোক।

আরএসএস প্রোগ্রামে শিবপুর আই আই টির অশিক্ষক কর্মীদের টাকার বিনিময়ে আনার অভিযোগ

টাকা দিয়ে যারা রাজনীতি করে, তাদের কাছে টাকাই সব। তারা আদর্শের কথা জানেই না। যারা বলছে, তারা প্রমাণ করুক। তারা হয়তো আসা আটকাতে চেয়েছিল। পারেনি। তাই নার্ভ ফেল করছে।

কুন্তল কি কালেক্টর?

এরাই ওদের অ্যাসেট। এদের হ্যান্ডলার বলে। সবার সঙ্গে কুন্তলের ছবি আছে। আজ অনেকেই চিনতে চাইছে না। অভিষেকের ডান দিকে বিনয় মিশ্র আর বাঁদিকে কুন্তল ঘোষ থাকে কেন? উনি বলছেন আমি সৎ। অসৎ প্রমাণে ফাঁসি দিয়ে দাও। যদি সেরকম ঘটনা ঘটে, হয়তো একদিন সেই ছবিও দেখা যাবে।

আজ ইডির তলব তাপসকে

চলবে তো। যত তদন্ত এগোবে, তত আরও নাম আসবে। নতুন নতুন টাকার ঠিকানা পাওয়া যাবে। একটু শ্লো হচ্ছে। আরও ফাস্ট করতে হবে। কোথায় হাত যাবে দেখতে থাকুন। ওদের তো এই কারণেই এতো টেনশন। এই যে কথায় কথায় চড় থাপ্পড় মেরে দিচ্ছে, এগুলো হচ্ছে ওই টেনশন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *